Soul Aesthetica

  Once upon a time there was a scientist who was very proud of his own talent and he named himself "Human SOS" . He created a Robot assistant called "BABU" . For 10 years he had been using Babu as his servant. Babu achieved humanism within 10 years. He served his Master very obediently and helped him a lot whenever he needed.But Human SOS treated him as a slave and even was ready to sell him at High Price to the Market . Babu loved his master as his father but never got reciprocated. Even Human SOS enchained Babu at the time of sleeping,so that Babu could do no harm to his research at any cost. Human SOS was in search of a special  celestial body which could gain him fame and money more. He didn't have any information for such celestial body but he asserted himself and boasted in front of other scientists that one day he would be able to find such thing out . But During the last 10 years he was scratching his head in vain. One day on his Roof Human SOS was keepi...

 কর্তা - " বলি ও গিন্নী , পারলে নাকি গুনে শেষ করতে ?" গিন্নী-" না গো , তুমি ঘুমিয়ে পড়ো , আমি গুনি , রাত কেটে যাবে গো !" কর্তা - " না গো , এ ভূত তেমন ভূত নয় , নেহাত মন্দ দেয়নি টাকা ।" গিন্নী - " ভূত টা বেজায় ভালো , হথাত দেখা দিল, চাইলাম শুধু টাকা , আলমারি যে ফাঁকা !" কর্তা - " বাবা , এই মাঝরাতে হথাত পদ্য আওড়াচ্ছ যে ? " গিন্নী - টাকা পেয়ে মন আনন্দে নাচে, খেয়ে পড়ে সুখে ছেলে মেয়ে বাঁচে ।" কর্তা - " বেশ বেশ , তুমি পদ্য আওড়াও , আর টাকা গোন , আমি বরং আরেকটু ঘুমিয়ে নি , একটু পরেই সকাল হবে ।" গিন্নী - " দাঁড়াও তো , খালি ঘুম আর ঘুম , আরও কতো বান্ডিল আছে । খোলা হয়নি , টাকা গুনতে কতও মজা ।" কর্তা দিব্যি ঘুমোলেন নাক ডাকিয়ে । এমন সময় সেই টাকার ভূত টা আবার দেখা দিলো - ভূত -" বলি আরও চাই নাকি ? লাগলেই পাবে , তোমাদের আর চিন্তা কি ? আমার ঘাড়েই যত দায়িত্ব ।" গিন্নী - " বল কি ? আরও টাকা দেবে ! আদজন্মে কি পুন্যি করেছিলাম কে জানে , জয় মা ।" ভূত - " আরে এ টাকা তোমার পুন্যের টাকা নয় । এ হোল আমার পাপের কালো টাকা...

 My Maternal side includes My 3 Mamaji ,Masi , Dida and a younger maternal uncle and his parents. My Dada ji that means my maternal grandfather was a very honest and straight forward person named KaliShankar Ghosh,who held a Pharmacy nearby the house. But he passed away very early. My maternal grandmother,named Nomita Ghosh, that means Dida was very innocent and clean hearted woman having a good wish for everyone. My mother is The Second child of her parents.The eldest is my Masi Anjali Ghosh who passed away in 2021 due to several brain stroke attack. She used to pray to God for everybody's problem and health issues. My Mamas got established at a very young age and became immense support for both of their sisters and us. My elder Mama Sunil Ghosh took the charge of Pharmacy, my second mama Asit Ghosh became a senior officer at Custom's office and the youngest Samir Ghosh maintained a Catering business. The next generation that means my cousin Shivam Ghosh , Priyanka Ghosh, Nila...

 Behind the curtain of Water   Lurks the Vibration of Quake. The plates under ocean with sudden jerk Brings the TSUNAMI - the quake of Waves. Thus fall as a Sudden attack on Earth, The seashore being its part. TSUNAMI is the Tragedy of Civilization Humanity 's great Traumatisation, That devours the beings almost in no time, It suddenly comes like Sea Goddess Furious Causing death of beings  Betraying Beauty of Earth. It is truly the Nature 's Revenge, Suffocated by human Domination The element Water looms large to destroy Science Pilgrimage. The Status of Rationality dissolves in no time Conquering the Human Pride and Prime! Water Shadows almost full of Sea shore Gigantic Waves cleanse the Human Creation; Whose path runs now under the Water core. We run Railway through out under Water. Cement and Iron now create the division the Heart of World can never be grabbed The Victory of Humanity gets nabbed. The Truth remains the Truth, TSUNAMI creates nature's Brute That th...

  অজয় - নাম টা খুব সাধারন । ছোট্ট একটা কোম্পানি তে সাধারন চাকুরে সে । জীবন টা সাধারন ভাবেই কেটে যাচ্ছিলো । বাড়িতে তেমন লোকজন নেই । মা , স্ত্রী আর ছোট্ট মেয়ে কে নিয়ে সংসার , সুখেই কাটছিল তাদের । হঠাৎ একটা ঘটনা সবকিছু ওলটপালট করে দিলো । অজয়ের বাবা একটা লোহার কারখানায় কাজ করতেন । বেশি টাকা পয়সা জমাতে পারেন নি । অজয়ের অল্প মাইনের কাজে সংসারে খুবই টানাটানি করে চলে । তবুও চালিয়ে নিচ্ছিল তারা । অভাব থাকলেও শান্তির সংসার । মাত্র এক বছর আগে মেয়ের জন্ম । সুখেই কাটছিল দিন । কিন্তু  করোনা আব্হাওয়ায় লক ডাউন শুরু হোল । কোম্পানি বন্ধ হোল অনির্দিষ্ট কালের জন্য । অজয়ের চাকরি চলে গেলো । অজয়ের মাথায় যেন বাজ পড়লো । কি করে বাড়িতে গিয়ে এই খবর দেবে সে ? বাসে উঠে মুখ ভার করে বসে রইলো সে । বাস চলতে শুরু করলো । চোখের সামনে স্ত্রী , কন্যা ও মায়ের অসহায় মুখ ভেসে উঠছে । তার ওপরেই নির্ভর করে সকলে ।  হঠাৎ ই জোরে জোরে তালি আর মোটা গলায় গানের আওয়াজে অজয়ের ঘোর ভাঙলও । সে দ্যাখে বাসে একদল বৃহন্নলা নানান অঙ্গভংগী করে পয়সা নিচ্ছে সবার কাছ থেকে । এটাই তাদের জীবন ধারনের পদ্ধতি । অজয়ের মাথায় হথাত একটা বুদ্ধি খে...

 We start a fresh journey from the mother's womb,as the life started from water, we live in water in mother's womb , our body and soul develops in the water. That's the way life comes into existence.Then when the exact time arrives the process of birth happens.We start crying while seeing the light of Earth. Thus the journey of life begins. After Birth we start spending our childhood with our Parents. This is the second phase of life when fresh dreams start to come in our mind but it remains in subconscious . This dream is for newly started life- what to do and how to do?We learn almost everything, every new word, new feelings,new theories etc. We start to go for schooling at this stage. Full of energy , a being starts a fresh long journey from this time. After childhood comes Adolescence period. Many Hormonal changes and the bodily growth happens at this stage. Manifold types of thinking process occur in our brain. At this phase we like to make friends and release our ener...

কলেজের বন্ধু অনীক আর অনন্যা । অনন্যা দু বছরের জুনিয়র । ওদের আলাপ হয় ক্যান্টিনে । অনন্যা একদিন ক্যান্টিনে বন্ধুদের সাথে খাচ্ছিল । অনীক ছিল ইউনিয়নের লিডার । ফাইনাল ইয়ারের ছাত্র । ক্যান্টিনে বন্ধুরাই আলাপ করিয়ে দেয় অনন্যার সাথে । তারপর হইহই করে এক বছর কেটে গেলো । নাহ, সময় টা মোবাইল ফোনের জমানা নয় । অনীকের নাম্বার নেওয়া হয়নি অনন্যার। অনীক পাশ করে বেরিয়ে গেছে কলেজ থেকে । ওদের বাড়ির কাউকে চেনেনা অনন্যা । এইভাবেই দিনগুলো কেটে গেলো । কোথায় যেন হারিয়ে গেলো অনীক । খুব ভালো নাচ করতো অনন্যা । কলেজের প্রায় সকল কালচারাল শো তে অংশ গ্রহন করতো অনন্যা ।বি এ পাশ করে নাচের স্কুল ও খুলেছিল । তারপর হঠাৎ ই সব এলোমেলো হয়ে গেলো একটা এক্সিডেন্টে । ডান পা বাদ যায় অনন্যার । এখন তার বয়স ৪০ । স্ক্র্যাচ নিয়ে চলে সে।  অনন্যার বাবা মা ছিল না । মামা মামীর কাছেই মানুষ হয় সে । মামার মেয়ে অরুনা ওরই বয়সি । অনন্যা বিয়ে করে নি । একাই আছে । মামী মা মারা গেছেন । মামা বুড়ো হয়েছেন । অরুনার বিয়ে হয়ে গেছে বিদেশে । নাচের স্কুল ও বন্ধ । মামা বাবুর পেনশন এর টাকায় দিন চলে ওদের ।  " অনীক এখন কেমন আছে? অনন্যা তাকে ভোলে নি । সে ...