Soul Aesthetica

Home Decoration   This Night scenery is an oil painting on sunmica ; composed on a wooden shelf. Nerolac and Asian paint colours have been used. And the painting strokes are by nilon brushes. The scenery is completely imaginary, focused on the moon ,the background colour is dark blue. It is a monochromatic work to decorate my home. With a minimum sense of shading and colour concept this can be done 👍. This painting is done on ply wood base with black tape border. Colour used here is Acrylic tube with nilon brushes. The very concept is," ANNO CHAAI PRAAN CHAAI" . It means the contradictions of poor and rich people of urban and rural areas of our society. The hardship of poverty and Luxurious life of rich are depicted in it. This colourful composition is decorated in my drawing room where parties are normally arranged . This is a china clay work done manually by fingers. The base is a card board on which white tissue papers have been pasted with fevicol mixed with water. The t...

SCRIBBLE ART Scribble Art is a kind of art which is done by doing rough scribble with pen or pencil. Scribblings is important to give your hand the steadiness and flexibility for practicing other art forms. Beside this, scribblings can heal one's anxiety and anger and cause relaxation. Go through Rabindranath Tagore 's life history ; you can find that he normally did scribblings to cover the manuscripts written by him and every page produced different shapes and pictures made with scribble. I normally attempt to do Scribble Art and and try to produce different effects every time. It causes a great relaxation for me whenever anxiety disturbs. In the above mentioned video of My YouTube channel you can find very many scribble arts which has taken very many abstract shapes of animals and human beings. The process of scribblings is very simple. Everybody can make an attempt with a ball point pen or dark drawing pencil and with a piece of plain paper. Start making circles and zigzag ...

  Once there was a happy little Princess having long lustrous hair. With her age it grew so long that she was unable to takle it. The king called a Barber to the palace garden to cut the princess ' hair .After cutting it she felt light but repented for its beauty. The princess waited for the hair growth again. In the meantime her cut up hair was collected by a Maid Servant from the garden. She sold the hair bunch to the Barber who made a beautiful wig from it and sold to the market at High Price. On the other hand the Princess dreamt a fairy at one night who asked her to request for a boon . The Princess prayed for having her hair again. The fairy granted her prayer and vanished. From that day onward a unnatural thing happened. Fresh Green Leaves started growing on the princess'bald head. The princess cried out in despair as it became a humorous matter to go outside. She became pent up in the palace. The leaves were growing rapidly.The Princess felt helpless.  After a few days...

 Go as you like program of my school has been very memorable since my childhood to class 9.  In class 1 I was decked up as TARAKESWAR YATRI with a bamboo stick on shoulder,other ornaments like white and red sharee, flowers, earthen pot with GANGES WATER , flowers and garland. As if ready to go to Tarakeswar to worship Baba Taraknath.This way I went to school ground with uttering rhymes as" bholebaba par karega,byom byom Tarak byom,babar bari dur hai Jana zarur hai" constantly.My teachers were elated to that sight of mine and uphold me in front of microphone to chant the rhyme more loudly. They ranked me first and I got a award cup as prize . My grandmother and other family members were so happy to have me successful in this way. Next in class 2 I became CHARLIE CHAPLIN wearing black dress and black hat like him . Also have a make up like him. All were done in home by my mother and uncle.In the school ground I was hugely appreciated by Teachers and stood 2nd with silver medal ...

Bhoku  Here is the story of my pet parrot , with a few imaginative illustrations of her ,doing human activity. She was named BHOKTO first,then her name was converted to BHOKU by my father. BHOKU came into our family in a very special way. I was in 3 Rd standard then, a girl named MAMON lived in our locality.She bought a parrot from pet shop and was nurturing it . The parrot was very wild in nature and complete green in colour. There was no borderline on her neck. One day the parrot escaped the cage and flew away through the window.It sat on a big Mango tree by the side of our house.Our neighbour Bubupishi and her family owned that tree.They saw the parrot and caught it up in a net and made it a pet again. They named it as BHOKTO. Mamon's house maid Komli went to Bubupishi and Buchupishi to claim the parrot.But they denied to give BHOKTO back to Mamon, as they caught it by hard effort. After a few years of nurturing one day they handed over the parrot to my mother to gift it to me. ...

  পঁচিশ বছরের ছেলে সঞ্জয় । ভালোবাসে লিখতে , বাংলা তার প্রিয় বিষয় । ছোটবেলা থেকেই সে কল্পনাপ্রবণ । তার ভাবুক স্বভাব থাকে যেন অন্য কোনও দুনিয়ায় । তার স্পষ্ট মনে আছে , স্কুলের ছাত্র যখন ছিল , পড়াশুনায় খুব বেশি এগিয়ে ছিলো না সে । বিশেষ করে অঙ্কে খুব কম নম্বর পেত সে । এইভাবেই কোনওরকমে মাধ্যমিকের গণ্ডি পেরিয়েছিল । তবে সাহিত্য বা ভাষার দক্ষতা নেহাত মন্দ ছিল না তার । তাই উচ্চমাধ্যমিকে কলা বিভাগে নাম উঠেছিল তার । তার বয়েসি অন্য বন্ধুরা যখন বিজ্ঞান চর্চায় ব্যাস্ত , তখন উচ্চমাধ্যমিকে বাংলায় ভালো ফল করলো সঞ্জয় । ভেবেছিলো বাংলায় অনার্স নিয়ে উচ্চশিক্ষায় এগিয়ে যাবে । কিন্তু অতি নিম্ন মধ্যবিত্ত ঘরের ছেলে সে । তাই বাবার কথায় চাকরি খুঁজতে বেরোতে হল তাকে । বাবার ছোট্ট মুদি দোকানের তেমন পসার নেই । অনলাইন শপিং এর চাপে কোণঠাসা হয়ে পড়া তাদের দোকান । পড়শিরা তাদের নিয়ে কম হাসাহাসিও করেনি।শহরে থাকার তাদের যোগ্যতা নেই এমন কথা প্রায়ই শোনে তারা । এই ভাবেই সারা শহরে ছড়িয়ে থাকা সাদা নীল আলোর নিচে কালো হয়ে আসছিলো তাদের জীবন । কি হোল তারপর ? সত্যি জানতে চান ? সঞ্জয়ের মা জন্মান্ধ । তাই ছোটবেলা থেকেই বিশেষ এক চোখের ...

  সন্ধ্যে ৬ টা থেকে আকাশ মেঘলা । রুমি পড়তে বসলেও পড়ায় আজ তার মন নেই । জানালা দিয়ে ঝোড়ো হাওয়া দিচ্ছে । বৃষ্টি শুরু হোল । সামনের জানালা দিয়ে বট গাছ টা চোখে পড়ে । লম্বা লম্বা ঝুরি ।ওটা ওদের বাগানের মধ্যেই । রুমিদের বাড়ি টা খুব বড় নয় । কিন্তু বাড়ির চারপাশে অনেক টা জমি । বাগান টা আগাছায় ভরা ।সাজিয়ে রাখার লোক নেই । রুমির বাবা মা দুজনেই শহরে চাকরি করেন । এই মফস্বলের বাড়িতে দিদার সঙ্গে থাকে সে ।আয়ামাসি  সকাল ৮ টায় আসেন ।দিদা কে আর রুমি কে দেখাশোনা করেন । রাত ৮ টায় চলে যান । রুমি আর পড়বে না আজ । বসুমাসি শাড়ি পরে রেডি । বাড়ি যাবেন । কিন্তু বৃষ্টি তে আটকে গেছেন । রুমির দিদা ঘরে এসে বলেন-" থাক না বসুন্ধরা, আজ এই দুর্যোগে বাড়ি নাই বা গেলে, থেকে জাওনা আজ ।" বসুমাসি বলেন-" না গো মাসি মা, যেতেই হবে । বাড়ি তে গাদা গুচ্ছের কাজ পড়ে আছে । রুমি আজ আর পড়বে না, আপনি বরং ওকে নিয়ে খাওয়া দাওয়া সেরে শুয়ে পড়ুন । রুমি বলে ওঠে- " না না বসুমাসি , আজ তুমি যেও না । কাল আমি স্কুলে যাবো না । সকাল বেলা তোমাকে পৌঁছে দেবো ।" বসুমাসি-" ওরে পাকা মেয়ে । তুই খেয়ে নিয়ে শুয়ে পড় । ৮ টা বাজে । আমি ঠিক...

খসখস করে লিখে চলেছে তিতির।পরীক্ষা চলছে।ঘন্টা পড়তে তখনো ৬০ মিনিট মানে ১ ঘণ্টা বাকি।আজ বাংলা পরীক্ষা। এমনিতেই ইংলিশ মিডিয়ামের ছাত্রী বলে তিতির বাংলায় কাঁচা। তার ওপর কঠিন কঠিন সব প্রশ্ন। যত তাড়াতাড়ি সম্ভব হাত চালাতে হবে, না হলে লেখা শেষ হবেনা। লিখতে লিখতে হঠাৎ ই তিতির দ্যাখে তার কলম থেকে কালির ফোঁটা পড়ছে পাতায়।পাতার লেখা গুলো ক্রমশ অপরিস্কার হয়ে যাচ্ছে। তিতিরের কলমটা যেন কেমন। শেষ যে কালির ফোঁটাটা খাতায় পড়লো ,তিতিরের মনে হতে লাগলো সেটা যেন নড়াচড়া করতে আরম্ভ করেছে। ঘড়ি তে  সময় দেখতে ভুলে গেলো তিতির,মন দিয়ে সে কালির ফোঁটার নড়াচড়া দেখছে। একি সত্যি ভূত নাকি? ড্যাবড্যাব করে তাকিয়ে ওইটা হাসছে তিতিরের দিকে তাকিয়ে।  ভূত টা হথাত বলে-" কি গো তিতির,যাবে নাকি আমার সঙ্গে আমার দেশে?" তিতির কোন ও কিছু না ভেবেই হাত বাড়ায় ,কালির ভূত ওর হাত ধরে হ্যাঁচকা টান মেরেছে। সঙ্গে সঙ্গে তিতির স্কুলের বেঞ্চি ছেড়ে,পরীক্ষার খাতা ভেদ করে গিয়ে পড়লো ভুতেদের রাজ্যে। কিন্তু একি? এখানে তো সব ভুতগুলো কালির ফোঁটার মতই দেখতে! ইচ্ছেমত ওরা আকার পালটায়। তিতির ওই ভূত টার হাত ধরে ওদের রাজ্যে বেড়াতে শুরু করল। তিতির-"আচ...