ছোটবেলার ছড়া ১
রবীন্দ্রনাথ স্মরনে
যখন ছোট রবি ঠাকুর গেছিলো তখন বোলপুরে ,
সারাবেলা গাছের তলে কবিতা লেখেন মন দিয়ে ,
একটা খাতা ভর্তি হোল কবিতা লিখে মন দিয়ে,
বড় হয়ে তিনি কবি হলেন সবাই ডাকে রবি বলে ।
আনন্দমেলার হাট
বাবা দিয়েছেন আনন্দমেলা,
করবো নাক হেলা ফেলা,
সবার শেষে ধাঁধাঁ পরে,
করবো আমি মজার খেলা ।
সত্যজিত রায় স্মরনে
মহারাজার মত সে,
পৃথিবীতে তাকে চেনে না কে ?
তিনিই হলেন সত্যজিত,
অরজে নিলেন বিশ্বজিত,
সেলাম তোমাকে সেলাম,
তোমার কাছে এবার
মোরা বিদায় নিতে এলাম ।
মজার ছড়া
বুড়ি খায় মুরি,
চল দেখি গুড়ি গুড়ি ।
কারফিউ
কলকাতাতে কারফিউ
দেখছি আমি নিউ নিউ,
কানে শুনি বইতে পড়ি
কিন্তু আমি দেখতে নারি,
এইবারেতে দেখছি চোখে
শুনছি সবার মুখে মুখে,
ভয়ে যে রক্ত হিম!
আসছে ভীষণ দিন!
দেশের জন্য দেবতারে করি প্রার্থনা
মনে জানি এ আমার নিজ স্বার্থ না।
হিন্দু-মুসলিম
হিন্দু মুসলিম ভাই ভাই,
তার উপরে কেউ নাই,
দুই ভাইএতে দ্বন্দ করে
নিজেরা যুদ্ধ করে শুধু শুধু মরে ।
রাম মন্দির মসজিদ ভেঙ্গে কি জানি কি হবে ?
শুধু শুধু অশান্তির স্রিস্তি হবে ভবে ।
তাই তো বলি হিন্দু আর মুসলমান ভাই,
এই ভারতে তোমাদের একসাথে থাকা চাই ।
ডায়মন্ড হারবার
ডায়মন্ড হারবার হীরের কারবার
বিশেষ কিছুই নাই দেখিবার,
এই হীরে নয় আসল হীরে,
সমুদ্র কে রয়েছে ঘিরে,
ডায়মন্ড নাম শুনলে পড়ে
হীরে দেখবার নেশা ধরে,
বললে শোনায় হাজার চমক,
সাগরিকায় লখখ ঝমক।
মনের কথা মনে আসে কিছুখনে
সে কথা টা জানাই বাজিয়ে আমি সানাই!
সব লোকেতে উঠলো বলে,
ডায়মন্ড হারবার , হীরের কারবার,
লোকে দেখে চেয়ে থাকে তাই বারবার ।
বড়দিন
সব ধর্ম নির্বিশেষে সব জাতিরই প্রিয়,
এই দিন টির উদযাপনে তাই মোরা সক্রিয় ,
সান্তাক্লস দেয় যে মোদের ছোট্ট উপহার,
ভাণ্ডার তার খোলা থাকে দিতে পুরস্কার ।
যীশু এলেন আলো করে ২৫শে ডিসেম্বর ,
তাইতো মোরা সবাই পালি বড়দিন বারবার
বারে বারে জানাই প্রনাম তারি ক্রুশচিন্হকে,
এই দিনটির উদযাপনে করবে মোদের ছিন্নকে?
Comments
Post a Comment