Soul Aesthetica

বিশ্ব জয়ের চিত্রা তুমি , তুমি যে সুচিত্রা চিত্র মাঝেই তোমায় খুঁজি , তুমি যে বিচিত্রা সব চিত্রেই বিরাজ করো তুমি বিরাজ ময়ী অভিনয়ের যাদুর ছটায় তুমি সর্ব জয়ী । তাই তো তোমায় বারে বারে প্রণাম জানিয়ে যাই তোমার মতন ক্ষমতা যেন আমিও খুঁজে পাই। কোন অনন্য সাধারন ব্যাক্তিত্বের তুমি প্রতিনিধি ? কেউ বলতে পারে না এই শিল্পী ব্যাক্তিত্বের " শেষ কোথায়" ! " ভগবান শ্রী কৃষ্ণ চৈতন্য " দর্শনে ভক্তের চোখে নামে শ্রাবনের ধারা , প্রকৃতি মায়ের রূপ ধরে বিষ্ণুপ্রিয়া পৃথিবীর গায়ে টেনে দেয় সান্ধ্য আচল, তখনি আসে " শ্রাবন সন্ধ্যা " । পুনরায় দিনকে ফিরিয়ে আনতে , সূর্যের শেষ আভা টুকু সাক্ষী থেকে যায় , পৃথিবী সূর্য কে বলে ,এই আভাটুকুই " আলো আমার আলো "। সূর্য যতই অস্ত যাক, কোন দিন ই শেষ হয়না পৃথিবী সূর্যের এই " চাওয়া পাওয়া " । দিবানাথ কে প্রদক্ষিন কারী পৃথিবী সাত যুগ পরে হয় "সপ্তপদী", আমার কথায় " সাত পাকে বাঁধা ", সকলের চোখে লাগিয়ে ধাঁধা ! অদৃশ্য বাজিকর তার খেলা দেখিয়েই চলে, ভালোই লাগে দীঘির কমল গুলো " কমল লতা " হোলে , কোন শিল্পীর তুলির টানে আসে...

 In my School Days I used to celebrate Christmas on 25th December every year.With a lots of love and wishes I created Thermocol Church, Christmas dolls ,Trees,Santa Claus and obviously I memorised Rina Brown and Krishnendu of SAPTAPADI on this auspicious day. I bought a plastic bike and took two Dolls ; one boy one girl and dressed them in black suits,made them sit on the bike with gardar. They looked like The SAPTAPADI couple as seen in the picturisation of the song "EI POTH JODI NA SHESH HOY". One more doll Dressed like RINA BROWN in the song "ON THE MERRY GO ROUND" was there. I  decorated all my creations very effectively at one corner of my grandmother 's room. Other Christmas decorations were also done with authenticity. Tofee, Candy, snacks ,My Aunty Shuvra Gupta used to make a big cake in her oven . All were offered to Christ as you see in the photo. As you can see in the photographs one Christian Lady and one Gentleman is decked up as couple; Here my two...

  I went to North Bengal, Shiliguri , to attend my uncle's marriage in 1997. I went with my Grandmother Komola Gupta and Dipali Sengupta, Uncle Agradut Gupta , Aunty Shuvra Gupta and cousin Debraj Gupta. My dearest teddy bear Atoshi was always with me.This photograph is taken on Darjeeling mall. We stayed there and enjoyed my uncle's marriage in a Christian community. For one day we went to visit Darjeeling. It was summer so we missed the chance to enjoy Snow there. It was my first time visit to hills,so I was thrilled. My cousin Debraj and me rode on horseback and walked through the mall. There we also visited The temple of MAHAKAL.My grandma Dipali Sengupta was a Die hard fan of SUCHITRA SEN,She was telling me that The Shooting of the film FARIYAD had been done in that place. She was happy to visit the temple. My grandmother Komola Gupta, though aged ,had full energy to climb the hills all time .The clouds were within our reach, it so cool like ice and a dreamy atmosphere pre...

 She is no more on the Earth. But her presence is felt by me every day. In 2019 December she attempted suicide due to her personal problem which was too overwhelming for her . She left behind the childhood memories for me.  Living in the same house, we were neighbour,she was to close to me since birth. We became sisters without any blood connection. The name jhimli was given by my grandmother Dipali Sengupta.Her original name was Nabanita Dutta, nickname was Tatun called by her mother. She was 3 and half years younger than me and called me RANI DIDI. I felt better every time whenever got her company.She was good in mathematics and studied zoology at honours level from laketown girls college.Then she plunged into the course of earning money. She started doing beautician course and physiology training very early. And got accomplished in recovering bed ridden patients by pressure point message and physiotherapy. Bridal and party make up was her speciality, though she was well equ...

দুই বন্ধু জন আর ফ্রেড । দুজনেই খুব সাহসী , গিয়েছিলো পাখি শিকার করতে , জঙ্গলের ধারে । অনেকদিন আগের কথা বলছি । এই গল্পটা ভারতবর্ষের নয় । বিদেশের । জন আর ফ্রেড দুজনেই ব্রিটেনের ছেলে , পড়াশুনায় তারা যেমন ভালো তেমনি ওরা শিকার করতে ওস্তাদ। জঙ্গলে জঙ্গলে শিকার করে বেড়াতে ওরা ভালোবাসে । এমন বহু জায়গায় বহুবার একসাথে রাত কাটিয়েছে ওরা । শিকার করতে গিয়ে এবার যে জঙ্গল টায় ওরা গেলো সেটা খুব গভীর জঙ্গল। পাহাড়ের কোল ঘেসে, সবুজে ঘেরা । দূর থেকে দেখলে আর চোখ ফেরাতে ইচ্ছে করে না । জন আর ফ্রেড অল্পবয়েসি দুটি ছেলে । শিকার করতে করতে ওরা গভীর জঙ্গলের শেষপ্রান্তে চলে এলো । খেয়াল ই নেই । রাত তখন ১০ টা ।ঘন অন্ধকার । চাঁদের আলো ছাড়া সেখানে কোনও আলো নেই । নেই শহরের রাস্তার ইলেক্ত্রিক এর আলো । এমনি ভাবে হাঁটতে হাঁটতে ওরা দেখতে পেলো বড় একটা বাড়ি । বাড়িটার গা দিয়ে গাছপালা গজিয়েছে । দোতলা বড় বাড়ি । দেখে মনে হয় , কোনও সময় এ অঞ্চলের বড় নাম করা কোনও ব্যাক্তির বাড়ি হবে । কিন্তু এখন ভাঙ্গা বাড়ি হয়ে পড়ে আছে । জন আর ফ্রেড ঠিক করলো সেই রাত টা ওই বাড়ি তেই কাটাবে । ইচ্ছে হলেই তারা জঙ্গল থেকে বেড়িয়ে যেতে পারতো । কিন্তু দুই বন্ধ...

  নীলাভ বরণ তব , শুভ্র বসন, মৃদু মন্দ বহে আজ তব সাথী পবন, ছন্দে যে দোলে ওই ' প্রকৃতি প্রেমিকা ' 'আশ্বিন' এসে গেছে নব প্রেম সাজে, সুরধ্বনি ওই শোনো বাজে । পুরবন্দরে আজ রব শোনো সাজ সাজ, করো তান, কলতান, কিসের যে লাজ? শুভ এই মিলনেতে আঁধারে নাই গো কাজ, নিয়ে চলো ' প্রকৃতি ' রে  'আশ্বিনের ' কাছে , ফুল ডোরে বাঁধো ওগো পথের ওই শিশু টিরে যে চলে ওদের সাথে মিছে পাছে পাছে। Aashwiner Kachhakachhi

আজও তবু মিটলও না সাধ, বহুপুজা সাধলও যে বাধ, কবিতার খাতা যেন পড়ে রয় পাশে- 'ঈশ্বর' নামেতে মোরা বাঁধা নাগ পাশে, ফুল তুলে গাঁথি মালা, কার তরে কে বা জানে; মর্মর মূর্তির দিকে তাকাই যে ত্রাসে ! পূজাই তো বলি তবে, কারে ডাকি কে বা রবে ; আল্লাহ তুমি যে মোর রও আশেপাশে । তাকিয়ে স্বর্গ আকাশে, খুঁজি যারে আজও, সেই নিরাকার ঈশ্বরের স্মৃতি যদি আসে , সেই যে নিজের ঘর, ভুলে আজ ধরিয়াছি নব কলেবর- বহু দেবতারে বানায়েছি আশে । কিছু লাভ কিছু ক্ষতি ,রইলো যে বিচ্যুতি, চাওয়া পাওয়া ভুলে আজি, একেশ্বর নামেতে পুস্প ডোরে বাঁধি তব সাজি। ISHWAR - AUDIO